ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম-জেনে নিন মাত্র ২ মিনিটে

 প্রিয় পাঠক আপনি কি প্রফেশনাল ভাবে নতুন ফাইবার একাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন,আপনি যদি একটি প্রফেশনাল ভাবে নতুন ফাইবার একাউন্ট খুলতে চান তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই উপকৃত। অনেকেই প্রপার ভাবে ফাইবার একাউন্ট খোলা দেখায় না।আজকে আমি আপনাদের একটি প্রফেশনাল ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম খুব সহজে দেখিয়ে দেব। 

একদম এ-টু জেড সবকিছু নিয়ে এই আর্টিকেলে সম্পূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে।এবং সবশেষে কিভাবে কাজ পাবেন এগুলো বিষয় নিয়ে গোপন টেক্সট শেয়ার করা হয়েছে।আপনি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে  একটি প্রপার প্রফেশনাল ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন ইনশাল্লাহ। 

পেজ সূচিপত্রঃ ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম 

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম 

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আজকে আপনাদের বিস্তারিত জানাবো। আপনি যদি ফাইবারে কাজ করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে এজন্য আপনাকে ফাইবারে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। আপনি কিভাবে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলবেন এ বিষয় সম্পর্কে যদি না জেনে থাকেন তাহলে চলুন এবার জেনে আসা যাক ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম -ফাইবারে কোন কাজের চাহিদা বেশি। বিস্তারিত জানতে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। 
  • ফাইবারে একাউন্ট খোলার জন্য আপনার পিসি কিংবা মোবাইল ফোন থেকে Mozilla Firefox অথবা Google Chrome বা আপনার পছন্দের যে কোন ব্রাউজার দিয়ে প্রবেশ করুন Fiverr এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে। আপনি যদি ভেবে থাকেন আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে সাইন আপ করবেন তাহলে এক্ষেত্রে আপনি স্ক্রীন টিকেট ডেস্কটপ ভিউ করে ফেলুন। এতে আপনি সুবিধার সাথে কাজটি করতে পারবেন। 
  • এবার আপনি এড্রেস বার এ Fiverr.com লিখে ইন্টার বাটনে চাপ দিন।দেখবেন আপনার সামনে একটি পেজ চলে এসেছে এই পেজের উপরের দিকে ডান পাশে কোনাতে Join নামক একটি বাটন আছে সেখানে ক্লিক করুন। 
  • আপনি যদি জোয়ান বাটনের ক্লিক করে থাকেন তাহলে আপনার সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে এবং যেগুলোতে আপনি নিজের অপশন গুলোর মত ফাইবার অ্যাকাউন্ট সাইন আপ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের অপশন পাবেন। এগুলো হলো-continue with Facebook, continue with Google, continue with Apple,Email ইত্যাদি। 
  • ইমেইল ছাড়া বাকি তিনটির ভিতরে যে কোন একটিতে ক্লিক করলেই তা আপনার ফাইবার অ্যাকাউন্ট অটোমেটিক তৈরি করে দিবে এবং সরাসরি আপনাকে ফাইবারের যেটা ভোট আছে সেখানে নিয়ে যাবে। 
  • তবে হ্যাঁ এক্ষেত্রে আপনি যদি প্রফেশনালি ভাবে ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে এই ক্ষেত্রে আপনাকে Emailদিয়ে ম্যানুয়াল পদ্ধতির মাধ্যমে একাউন্ট খুলতে হবে এবং আপনাকে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে। 
  • আপনি যদি continue বাটনে চাপ দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হবে যেখানে choose a username এবং choose a password নামক বক্স পেয়ে যাবেন। সেখানে আপনার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড সেট করুন পাসওয়ার্ডটি অবশ্যই আরটিজিতে দিতে হবে এবং এটা যেন অনেক শক্তিশালী পাসওয়ার্ড হয়। কারণ দুর্বল পাসওয়ার্ড হলে সহজে অন্য কেউ আপনার এই পাসওয়ার্ডটি লিক করতে পারে। 
  • উপরে যেভাবে বলা আছে আপনি যদি এভাবে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে জয়েন বাটনে ক্লিক করে থাকেন তাহলে Fiverr থেকে আপনাকে একটি লিংক পাঠানো হবে। সাধারণত এটা হচ্ছে ফাইবার একাউন্ট ভেরিফাই এর পদ্ধতি। তবে হ্যাঁ এই ভেরিফিকেশন করার সময় অবশ্যই আপনি সাইনআপ করার সময় যে জিমেইল দিয়েছিলেন অবশ্যই আপনাকে সে একাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। এবং ক্লিক করতে হবে active your account বাটনে। এভাবে আপনার একাউন্টে ভেরিফাই হয়ে যাবে। 
  • তারপর আপনার ফাইবার একাউন্টের প্রোফাইল সম্পূর্ণ করুন। এই প্রোফাইলে আপনার নাম ছবি এবং বিভিন্ন অভিজ্ঞতা এবং আপনার নিজের সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরুন। এছাড়াও এখানে স্কিল টেস্ট দিতে হয়। এগুলোর সাথে আপনার ভাষা ও লোকেশন সিলেক্ট করতে হবে, ক্যাটাগরি সিলেট করতে হবে, এছাড়াও যুক্ত করতে হবে ব্যাংক একাউন্ট। এ সকল তথ্যগুলো দিয়ে ফাইবার একাউন্টটি পরিপূর্ণ করুন। 
আশা করছি আপনি খুব ভালোভাবে জেনে গেছেন কিভাবে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।তবে যারা নতুন ভাবে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলতে যাচ্ছেন তারা অ্যাকাউন্ট করার আগে আগে অবশ্যই ফাইবারের টার্মস এবং কন্ডিশন গুলো ভালোভাবে পড়ে কাজ শুরু করুন।কারণ এগুলো যে কোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে। 

ফাইবার কি 

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম -ফাইবারের কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়গুলোর জানার পাশাপাশি আপনাকে জানতে হবে ফাইবার কি।আপনি যদি ফাইবারে কাজ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে ফাইবার সম্পর্কে। চলুন তাহলে শুরুতে আমরা জেনে আসি ফাইবার কি। 

সাধারণত fiverr হচ্ছে একটি অনলাইন প্লাটফর্ম। ফ্রিল্যান্সিং জগতের অন্যতম সেরা একটি প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে  fiverr যেখানে অনেক ধরনের কাজ পাওয়া যায় যেমন- আর্টিকেল রাইটিং, ভিডিও এডিটিং,  এসইও অপটিমাইজেশন,এফিলিয়েট মার্কেটিং, ট্রান্সক্রিপ্ট  প্রোগ্রামিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সহ আরো অনেক ধরনের কাজ।যেগুলো করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ফাইবারের কাজ করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে। 

ফাইবারের কাজ কি 

আপনি যদি ফাইবারে কাজ করেন লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে ফাইবার হতে পারে আপনার জন্য অন্যতম একটি সেরা মার্কেটপ্লেস। কিন্তু অনেকেরই অজানা ফাইবারের কাজ সম্পর্কে আপনিও যদি না জেনে থাকেন কি তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ এখন আমরা আলোচনা করব ফাইবারের কাজ সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। 

ফাইবার হল একটি অন্যতম অনলাইন প্লাটফর্ম যেটি ফ্রিল্যান্সারদের বিভিন্ন ধরনের বড়ই সেবা গুলো অফার দিয়ে থাকে এবং এগুলোর সাথে সংযুক্ত করে। সাধারণত এটি একটি মার্কেটপ্লেস হিসেবে কাজ করে যেখানে বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তি বা ব্যবস্থাগুলি যেমন- ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও সম্পাদনা, গ্রাফিক্স ডিজাইন, প্রোগ্রামিং ইত্যাদি। 

বিষয়গুলো বিস্তৃত আকারে পরিষেবা গুলোকে ক্রয় বা বিক্রয় করতে পারে। সাধারণত ফাইবারে যারা ব্যবহারকারী আছে এরা বিক্রেতা হিসেবে তাদের একটি প্রোফাইল তৈরি করে এবং সেখানে তাদের পরিষেবা গুলোকে তালিকাভুক্ত করে রাখে। সাধারণত এগুলোকে "গিগস" বলা হয়ে থাকে। এ সকল পরিসেবাগুলো একটি নির্ধারিত মূল্য নির্ধারণ করে রাখে।

আর যারা ক্রেতা রয়েছে তারা এ সকল চাহিদাগুলোকে পূরণ করতে এই অফার গুলো ব্রাউজ করতে সক্ষম হয়। যারা ফ্রিল্যান্সার আছে ফাইবার তাদের এই দক্ষতা গুলোকে প্রদর্শন করার জন্য একটি প্লাটফর্ম প্রদান করে থাকে আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন। 

ফাইবার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কি কি কাজ রয়েছে

অনেকে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন ফাইবার মার্কেটপ্লেসের ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ আছে। তাই আমরা এখন এসব বিষয় সম্পর্কে জানব। নিশ্চয়ই এতক্ষন করে আপনি জেনে গেছেন ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফাইবার মার্কেটপ্লেস এর ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে। 

ফাইবারে ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক কাজ রয়েছে যে কাজগুলোর মাধ্যমে আপনি ফাইবার থেকে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন যেমন - 
  • ওয়েবসাইট ডিজাইন 
  • প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন 
  • অনুবাদ ও সম্পাদনা 
  • টি শার্ট ডিজাইন 
  • ক্যারেক্টার অ্যানিমেশন 
  • ভিডিও মার্কেটিং 
  • জাভা স্ক্রিপ ডেভেলপমেন্ট 
  • আর্টিকেল এবং ব্লক পোস্ট 
  • ওয়েবসাইট কনটেন্ট লেখা 
  • সোশ্যাল মিডিয়া ডিজাইন 
  • ছবি এডিটিং 
  • লোগো ডিজাইন 
  • শফিফাই ডেভলপমেন্ট 
  • ইমেল মার্কেটিং 
  • ওয়েব ডেভলপমেন্ট 
  • অ্যাপ ডেভলপমেন্ট 
  • এইসটিএমএল এবং সি এস এস ডেভেলপমেন্ট 
এছাড়া ফাইবার মার্কেটপ্লেসে এমন হাজারো কাজ রয়েছে যে কাজগুলো করে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়। আশা করছি আপনি খুব ভালোভাবে বিষয়গুলো বুঝতে পেরেছেন 

ফাইবার থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় 

ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম -ফাইবারে কোন কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো তো জানলেন।যদি না জেনে থাকেন তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই কারণ এখন আমরা আপনাকে জানিয়ে দিব কিভাবে আপনি ফাইবার থেকে ইনকাম করতে পারবেন চলুন তাহলে আমরা এবারে বিষয়ের সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। 

সাধারণত ফাইবার হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের একটি অন্যতম সেরা প্লাটফর্ম। আপনি যদি এখানে একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি যে সার্ভিস গুলো দিয়ে থাকেন সেগুলো সাজিয়ে রেখে গিগ আকারে রাখতে পারেন যাতে করে এগুলো পছন্দ করে আপনাকে বেছে নিতে পারে। 

যে কাজগুলোর মাধ্যমে আপনি বায়ারের কাজগুলো করে দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।চলুন বিস্তারিতভাবে জানা যাক ফাইবার থেকে টাকা আয় করার প্রক্রিয়াগুলো। 
  • প্রথমে আপনি যে কাজটি অনেক ভালো পারেন যে বিষয় সম্পর্কে আপনার অনেক বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে সেই বিষয়টা নিয়ে ভাবুন। উদাহরণস্বরূপ -সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং,লোগো ডিজাইন,ডিজিটাল মার্কেটিং,ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি। 
  • এবার আপনার নিজের একটি Fiverr seller account তৈরি করে ফেলুন। 
  • অ্যাকাউন্ট যদি তৈরি করা হয়ে যায় তাহলে নিজের প্রোফাইল সেটিং এ গিয়ে আপনার প্রোফাইল পিকচার এবং আপনার কাজের বিষয় ইত্যাদি বিষয়গুলো সেট করুন। 
  • এখন আপনাকে নিজের একটি Fiverr gig তৈরি করতে হবে। gig হলো সেই বিষয়টা যেটা আপনি বিক্রি করার মাধ্যমে ফাইবার থেকে টাকা আয় করতে চাচ্ছেন।
  • আপনি যে সকল কাজগুলো করতে পারবেন এবং কাজ করার বিনিময়ে বায়ারের থেকে কত টাকা নিবেন এবং এটা কত সময়ের ভিতরে ডেলিভারি দিতে পারবেন সবকিছু আপনাকে fiverr gig তৈরি করার সময় দিয়ে  দিতে হবে।
  • এবার যখন কোন কোম্পানি অথবা ক্লাইন্ট বা ব্যক্তি আপনার ফাইবারে পাবলিশ করা গিগ অনুযায়ী আপনাকে কাজ দেবে তখন তার দেওয়ার সময় অনুযায়ী আপনাকে এই কাজগুলো করতে হবে।
  • আপনি যদি সফলতা করতে চান তাহলে নিজের কাজ সময়মতো ক্লাইন্টকে করে দিতে সেই কাজের বিনিময়ে প্রাইভেট থেকে আপনি টাকা পেয়ে যাবেন। 
  • একটা বিষয় মনে রাখবেন যে প্রত্যেকটি কাজ অর্ডার করার সঙ্গে সঙ্গে ফাইবার দ্বারা সেই কাজের দাম যেটা হয় তা ক্লাইন্টের থেকে নিয়ে নেয়
  • এজন্য আপনি যদি কাজ ঠিকভাবে সময় মতো করতে পারেন তাহলে টাকা পাওয়া নিশ্চয়তা রয়েছে। 
  • আর এভাবে আপনি একটি ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলে আপনার জানা কাজগুলো অন্য মানুষের জন্য করে দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ফাইভার থেকে।আশা করছি আপনারা বিস্তারিত ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

ফাইবারে কোন কাজের চাহিদা বেশি  

অনেকে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন ফাইবারে কোন কাজের চাহিদা বেশি।চলুন আমরা এখন জেনে আসি কোন কাজগুলো করলে আপনি ফাইবারে বেশি চাহিদা পাবেন। আমরা আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে জানবো ফাইবারের কোন কাজের চাহিদা বেশি। 
  • ডিজিটাল মার্কেটিংঃফাইবারের যে সকল কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে তার ভিতরে একটি এবং অন্যতম হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।প্যাসিও অপটিমাইজেশন ইমেল মার্কেটিং সোশ্যাল মিডিয়ার মার্কেটিং সহ পিপিসি বিজ্ঞাপনের মত কাজের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর রয়েছে দারুন এক ভূমিকা। 
  • গ্রাফিক্স ডিজাইনঃসোশ্যাল মিডিয়া, গ্রাফিক্স লোগো ডিজাইন, ইলাস্টেশন এর মতো সকল কাজগুলোর চাহিদা সব সময় বেশি থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করে ফাইবারে অনেক অনেক টাকা ইনকাম করছে খুব সহজেই। 
  • ভিডিও এডিটিং এবং এনিমেশনঃবিভিন্ন ধরনের ভিডিও এডিটিং এবং সেগুলো এনিমেশন করার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বিষয়বস্তুর সাথে এগুলো উত্থান সম্পাদনা এবং বিনোদনসহ শিক্ষামূলক উদ্দেশ্য বলে ধারাবাহিকভাবে এখানের রয়েছে ব্যাপক চাহিদ। 
  • লোগো ডিজাইনঃবিভিন্ন বড় বড় কোম্পানিগুলো তাদের ব্যবসা আরো উন্নত করার জন্য সুন্দর এবং আকর্ষণীয় লোগো পাওয়ার জন্য ফাইবার ব্যবহার করে।আর যে কারণে ফাইবারে লোগো ডিজাইনের চাহিদা অনেক বেশি এই সকল লোগো গুলো পাওয়ার জন্য ফাইবারে যে ক্লায়েন্টগুলো রয়েছে তারা প্রচুর পরিমাণে অর্থ ব্যয় করে। এ সকল লোগো গুলো পাওয়ার জন্য তারা 80 থেকে 100 ডলার দেয়।
  • গ্রুপরিডিং এবং এডিটিংঃগ্রুপরিডিং এডিটিং এর জন্য অন্যতম একটি দুর্দান্ত মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফাইবার। এজন্য আপনার যদি দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে আপনার কাজগুলো করতে পারেন। 
  • বুক কভার ডিজাইনঃমূলত ফাইবারের কাজ করার জন্য সবথেকে বেশি প্রয়োজন হবে দক্ষত। যার দক্ষতা যত বেশি হবে তিনি ফাইবারে তত বেশি কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি যদি বুক কভার ডিজাইন করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনার ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইন দক্ষ তারা দরকার হবে। আপনি যদি বুক কভার ডিজাইন করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই ফাইবার থেকে টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন। ফাইবারে এমন অনেক হাজারো ক্লায়েন্ট রয়েছে যারা ফাইবারে বুক কভার ডিজাইন করে নেয় যার বিনিময় দিয়ে থাকে ১০০ থেকে ২২০ ডলার।  

মোবাইল দিয়ে ফাইবারের কাজ 

আমাদের অনেকেরই মোবাইল বা পিসি দিয়ে কাজ করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এমন অনেকে রয়েছে যারা মোবাইল দিয়ে ফাইবারে কাজ করতে চায়। তাই আজকের আর্টিকেলে এই পর্বে আমরা আলোচনা করব মোবাইল দিয়ে ফাইবারের কাজ সম্পর্কে। আপনি যদি ফাইবারে কাজ করতে যান তাহলে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম-ফাইবারে কোন কাজের চাহিদা বেশি। 

যে বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোকিত হয়েছে আজকের আর্টিকেলে। মোবাইল দিয়ে যদি ফাইবারে কাজ করতে চান তাহলে কাজ করতে পারবেন কিন্তু ততটা সহজ হবে না। কিন্তু বলে না যে ইচ্ছা থাকলে উপায় তাই একটু কষ্ট হলেও বিভিন্নভাবে আপনি কাজ করতে পারবেন। 

ফাইবার মার্কেটে এসে এমন কিছু কাজ আছে যেগুলো আপনি মোবাইল দিয়েও করতে পারবেন। আপনার ফোনে যদি ইন্টারনেট কানেকশন থাকে তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে ফাইবারের কাজ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে সব থেকে ভালো হয় ডেক্সটপ অথবা ল্যাপটপ থেকে। আপনি মোবাইল দিয়ে ফাইবারে আর্টিকেল রাইটিং, ফটো এডিটিং,ট্রান্সলেশন ইত্যাদি কাজগুলো করতে পারবেন। 

তবে মোবাইল ফোন হোক কিংবা ল্যাপটপ বা পিসি যে মাধ্যমে কাজ করুন না কেন এর জন্য আপনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। কোন কাজে আসলে অভিজ্ঞতা ছাড়া করা যায় না। ফাইবারে কাজ করতে হলে যার অভিজ্ঞতা যত বেশি যার কাজের ধরন যত ভালো তিনি তত বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

ফাইবারে কিভাবে কাজ পাওয়া যায় 

প্রিয় পাঠক আমরা এই পর্বে জানতে পারবো কিভাবে ফাইবারে কাজ পাওয়া যায়। আমরা এতক্ষণে জানতে পেরেছি কিভাবে ফাইবারে একাউন্ট খুলতে হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ধরুন আপনি ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে ফাইবারে কিভাবে কাজ পাবেন। চিন্তার কোন কারণ নেই কারণ আর্টিকেলের এই অংশে আমরা আপনাকে জানাবো কিভাবে আপনি ফাইবারের কাজ পাবেন। 

ফাইবারের বিভিন্নভাবে আপনি কাজ পেতে পারেন তার ভিতরে অন্যতম বিশেষ একটি পদ্ধতি হল গিগ প্রকাশ করে কাজ নেওয়া। গিগ হচ্ছে একটি প্রোপোজার বা প্রস্তাব যেখানে কাজের স্কেল গুলোকে সুন্দরভাবে ডিজাইন করে রাখতে হয়। আর এই গিগ করার পর এটা নিজের প্রোফাইলে সেটা পাবলিশ করতে হয়।

যখন আপনার প্রোফাইলে এটা পাবলিশ করলেন তারপরে আপনাকে সবসময় এটা চেক করতে হবে যেন এটা ডাউন না হয় এবং এই গিগ বায়ার কিংবা ক্লায়েন্টরা সার্চ করলে যে কোন সময় এটা তাদের সামনে চলে আসতে পারে।gig এর ভিতরে আপনি যেগুলো সাজিয়ে রেখেছেন বায়ার বা ক্লায়েন্ট এর যদি এগুলো পছন্দ হয় বা তিনি এ কাজগুলো যদি আপনার থেকে করে নিতে চায়।

তাহলে সে আপনাকে মেসেজ দিবে এবং আপনাকে এই মেসেজের রিপ্লাই দিতে হবে।এভাবে আপনি কাজ পায়ে যাবেন তবে সজাগ থাকতে হবে বারবার ক্লায়েন্ট এর মেসেজ এর রিপ্লাই সাথে সাথে দেওয়ার কারন রিপ্লাই দিতে দেরি হলে কাজটি হাতছানি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।আমি আশা করছি আপনি বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

ফাইবারের আইডি কিভাবে ভেরিফিকেশন করবেন 

এই পোস্টটিতে আমরা জানবো কিভাবে ফাইবারের আইডি ভেরিফিকেশন করতে হয়। আপনারা সবাই জানেন যে বেশ অনেকদিন ধরে ফাইবারের আইডি ভেরিফিকেশন চলছে। আগে পরীক্ষাধীন মোডে ছিল এবং একাউন্ট ভেরিফাই করতে অনেক সময় নিত। কিন্তু এখন এটা ফাইনাল করা হয়েছে,ফলে আইডি ভেরিফিকেশন অনেক নির্ভুলভাবে হচ্ছে এবং সাথে সাথে রেজাল্ট দিয়ে দিচ্ছে। 

তাহলে প্রথমে আমরা এক নজরে দেখে নিয়ে আজকে ফাইবারের আইডি ভেরিফিকেশন সম্পর্কে বিস্তারিত-
  • Fiverr এর আইডি ভেরিফিকেশন কিভাবে করবেন। 
  • একাউন্ট কখন ভেরিফাই করব? 
  • একাউন্ট ভেরিফাই করতে কি কি লাগে? 
  • Fiverr যেভাবে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করে 
Fiverr এর আইডি ভেরিফিকেশন কিভাবে করবেনঃসাধারণত আগে ফাইবার পরীক্ষাধীন মোডে ছিল এবং অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে অনেক সময় নিতো। আসলে সবার একাউন্টই এর ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যাবে। তাই আমি বলব এখন থেকে সবার সব প্রস্তুতি নিয়ে রাখা উচিত। কিন্তু বিষয় হচ্ছে বিষয়টা অনেকের কাছে বিশেষ করে নতুনদের কাছে এখনো ক্লিয়ার না। না জেনে ভেরিফাই করার চেষ্টার ফলে অনেকের অ্যাকাউন্ট রেসট্রিক্টেড হয়ে যাচ্ছে এবং শুধু তাই না অ্যাকাউন্ট ব্যান পর্যন্ত হচ্ছে। আসলে বিষয়টা খুবই ইজি,এবং একটু ঠান্ডা মাথায় ট্রাই করলে সহজেই ১/২ মিনিট অ্যাকাউন্ট ভেরিফাইভ করা সম্ভব। 

একাউন্ট কখন ভেরিফাই করবঃআপনার একাউন্টের নিচে যদি কোনো মেসেজ দেখেন বা আপনার Account এ Verify Now নামের কোন অপশন দেখেন তখন আপনাকে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে। মেসেজ না আসলে একবারে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করার কোন দরকার নেই। অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য আপনি ১৪ দিন সময় পাবেন। এ সময়ের ভেতরে আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে। যদি ১৪ দিনের ভিতরে একাউন্ট ভেরিফাই করতে ব্যর্থ হন,অথবা ভুল ভাবে একাধিকবার একাউন্ট ভেরিফাই করার চেষ্টা করেন, তবে আপনার অ্যাকাউন্ট রেস্ট্রিক্টেড হয়ে যাবে। একাউন্ট রেস্ট্রিকটেড হয়ে গেলেও আপনি একাউন্টে ঢুকতে পারবেন, তবে কোনো ভাইয়ের আপনাকে নতুন অর্ডার করতে পারবে না,বা মেসেজ দিতে পারবে না। 

তবে আপনি আপনার চালু অর্ডার গুলো ডেলিভারি দিতে পারবেন এবং আপনার একাউন্টে ডলার উঠাতে পারবেন। তবে ভয়ের কোন কারণ নেই অ্যাকাউন্ট যদি রেস্ট্রিকটেড হয়েও যায় তবে আপনি সাপোর্টে যোগাযোগ করলে তারা আপনাকে আবার সুযোগ দেবে এখন ভেরিফাই করার। আপনি আপনার তোলা ছবি তাদের দিয়ে জিজ্ঞেস করতে পারেন ছবিতে কোন সমস্যা আছে কিনা। তবে আমি বলব প্রথম সুযোগেই একাউন্ট ভেরিফাই করা উচিত। কারন একাউন্ট যদি কোন কারণে রেস্ট্রিক্টেড হয় তবে অ্যাকাউন্ট ফেরত পেলেও প্রোফাইলের বেশ ক্ষতি হতে পারে। বিশেষ করে গিগের র‍্যাঙ্ক হারাতে পারে,এমনকি গিগ ডিলিট পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে। তাই এ ব্যাপারে সবার সাবধান হওয়া উচিত। 

একাউন্ট ভেরিফাই করতে কি কি লাগেঃসবকিছুর রেডি থাকলে আপনি একাউন্ট ভেরিফাই শুরু করতে পারেন। একাউন্ট ভেরিফাই করতে আপনাকে মাত্র দুটি কাজ করতে হবে। 
NID/ড্রাইভিং লাইসেন্স/পাসপোর্ট এর ছবি সাবমিট করা 
নিজের সেলফি তুলে সাবমিট করা 
স্মার্টফোনের মাধ্যমে আপনাকে একাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে যদিও আগে পিসি দিয়েও করা যেত,কিন্তু এখন fiverr স্মার্ট ফোনকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। একাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য ভালো রেজুলেশন এর ক্যামেরাযুক্ত স্মার্টফোন ইউজ করবেন। অ্যাকাউন্ট করার সময় যে মোবাইল নাম্বার দিয়েছিল সেটা ব্যবহার করতে হবে। 

১ম ধাপঃ
ঈশিতা আপনার অ্যাকাউন্ট লগইন করুন। ভেরিফাই করার মেসেজ এ ক্লিক করুন। নিচের স্ক্রিনশট এর মত একটা মেসেজ আসবে। আপনি QR কোট স্ক্যান অথবা মোবাইলে মেসেজ এই দুই অপশনের একটি সিলেক্ট করতে পারেন। মোবাইল নাম্বার সিলেক্ট করলে আপনার মোবাইলে একটা মেসেজ আসবে। সেই মেসেজের লিংক ক্লিক করলে আপনাকে মোবাইলের ডিফল্ট ব্রাউজারে নিয়ে যাবে। অনেক সময় মোবাইলে মেসেজ নাও আসতে পারে।এই ক্ষেত্রে আপনি স্মার্ট ফোনের যেকোন QR কোন স্ক্যানার ইউজ করতে পারেন।পিসি স্ক্রিনে QR কোটের উপর আপনার মোবাইল ধরবেন। QR কোড স্ক্যানার স্ক্যান করে আপনাকে একটা লিংক শো করবে। সেই লিংকে ক্লিক করলে একই ভাবে আপনাকে মোবাইলে ডিফল্ট ব্রাউজারে নিয়ে যাবে। এরপর আপনি আপনার ভেরিফিকেশন কমপ্লিট করতে পারবেন। 

২য় ধাপঃ
আপনি কি দিয়ে আইডি ভেরিফাই করবেন সেটা সিলেক্ট করে ওকে প্রেস করুন। আপনার এনআইডি/পাসপোর্ট/ ড্রাইভিং লাইসেন্সের সামনের দিকে ক্যামেরার সামনে ধরে ছবি তুলবেন ওকে প্রেস করবেন দ্বিতীয় ধাপে আরেকটি অপশন আসবে সেখানে আপনার সেলফি তুলবেন ক্যামেরার রেজুলেশন ভালো হতে হবে এবং পর্যাপ্ত ভালো আলো আপনার চেহারা ভালো করে বুঝা যায় ইয়ার হুবহু মিল না থাকলে সমস্যা নেই। 
প্রথম ধাপে আইডি কার্ডের ছবি তুলতে হবে নিরাপত্তার খাতিরে ছবি ঝাপসা করে দেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে নিজের ছবি তুলতে হবে যেন চেহারার পরিষ্কারভাবে বোঝা যায় মনে রাখতে হবে ছবি কোন ধরনের ক্রপ বা এডিট করা যাবে না। 

Fiverr যেভাবে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করেঃএকটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করছি। কারণ ব্যাপারটা অনেকেই জানে না বা গুরুত্ব দেয় না। সেটা হচ্ছে ফাইবারের রুলস অনুযায়ী কারো অ্যাকাউন্ট ব্যান্ড হয়ে গেলে শেয়ার কখনোই ফাইবারে কাজ করতে পারবে না। অর্থাৎ কোন প্রোফাইল আর কোন দিনই খুলতে পারবে না। এটা শুধু ফাইবার না অন্যান্য মার্কেট প্রেসেও একই রুলস। আমাদের এই রুলস আগে খুব একটা মানার দরকার পড়েনি, কিন্তু এখন থেকে মানতে হবে কারণ ফাইবার পর্যায়ক্রমে সব প্রোফাইল ভেরিফাই করছে। কাজেই ভেরিফাই করার পর অ্যাকাউন্ট ব্যান্ড হয়ে গেলে সেই NID, পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে আর কখনো অন্য আরেকটা আইডি ভেরিফাই করা যাবে না। 

ফাইবারের সব নিয়ম প্রতিনিয়ত চেঞ্জ হয় নিয়ম যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে বা আপডেট হতে পারে। কাজেই এই লেখা যখন লিখছি এটা ভেরিফিকেশন নিয়ম ছিল। সামনে হয়তো এটা পরিবর্তিত হতে পারে,এটা প্রতিনিয়ত আপডেট হবে। আশা করি আপনি আপনার আইডি সুন্দরভাবে ভেরিফাই করতে পেরেছেন। 

মোবাইল দিয়ে ফাইবার একাউন্ট খোলার নতুন নিয়ম 

আপনি এবার চাইলে মোবাইল দিয়েও ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। তবে অ্যাপসের মাধ্যমে ফাইবার একাউন্ট করলে সেটি ভালো হবে না। তার জন্য আপনাকে আপনার ফোনের ব্রাউজার থেকে ডেক্সটপ মোড করে নিতে হবে। এবং ডেস্কটপ মোড থাকা অবস্থায় আপনাকে ওয়েব ব্রাউজারের ফাইবার অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে। 

আমি যেভাবে দেখালাম ফাইবার একাউন্ট তৈরি করা এ টু জেড সম্পূর্ণ সবকিছু এই ভাবেই এইরকম করেই আপনি মোবাইল ফোনে ব্রাউজারে ফাইবার একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। কোন কিছু পরিবর্তন নাই। আমি যেমনটা এভাবে দেখেছি এইরকম করে আপনি আপনার মোবাইল ফোনে ব্রাউজার থেকে ফাইবার একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। 

আশা করছি উপরের আর্টিকেলগুলো পড়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। আর আপনার যদি মোবাইল ফোন থেকে ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে সমস্যা হয়। তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাবেন অবশ্যই আমরা আপনাকে সহযোগিতা করব। 

শেষ কথাঃফাইবারে অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম 

ফাইবারে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনার সব থেকে বেশি যেটা দরকার সেটা হচ্ছে আপনার অভিজ্ঞতা। যার যত বেশি অভিজ্ঞতা থাকে তিনি সে পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারে।তবে ফাইবারে যদি আপনি টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে এই জন্য আপনাকে সুন্দর একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে এবং গিগ তৈরি করতে হবে যা আমরা আর্টিকেলের ভিতরে আপনাদের জানিয়ে দিয়েছি। 

প্রিয় পাঠক,আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি নিশ্চয়ই জেনে গেছেন ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম। ফাইবারে কোন কাজের চাহিদা বেশি। কোথাও যদি বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে আপনি আমাকে ব্যক্তিগতভাবে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।পুরো পোস্টটি এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জুঁই ২৪নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url